Sylvan Tears (English)

40-minute documentary film on Modhupur sal forest, its demise and the forest villagers  (Bangla and English)  Direction: Philip Gain
Editing: Ronald Halder
Production and copyright: Society for Environment and Human Development (SEHD), 2005.

The documentary film, ‘Sylvan Tears’ produced by Society for Environment and Human Development (SEHD) shows the current condition of the Modhupur sal forest, its demise and strained relationship between the forest villagers and the Forest Department. The stories of victims of physical violence including killings and forest cases and underlying factors for phenomenal destruction of Modhupur sal forest is at the centre of the documentary film. Of 5,000 forest cases in entire Tangail district, 4,500 are in Modhupur sal forest area. The victims of forest cases narrate their insurmountable sufferings in the documentary film.

The key underlying factors for demise of Modhupur forest are rubber plantation that was initiated in 1986, social forestry beginning in 1989, and commercial scale plantation of banana, pineapple and spices in place of natural forest of sal-gajari.  

The characters of the documentary film are seen in deep grief. They appeal to the government to save Modhupur forest and the forest people.

YouTube link:  Sylvan Tears

অরণ্যের আর্তনাদ (সিলভান টিয়ারস)

মধুপুর শালবন, এর বিনাশ এবং অরণ্যচারী মানুষের বিপন্নতা নিয়ে প্রামাণ্যচিত্র (৪০ মিনিট, বাংলা ও ইংরেজি)

চিত্রনাট্য ও পরিচালনা: ফিলিপ গাইন
সম্পাদনা: রোনাল্ড হালদার
প্রযোজনা ও স্বত্ব: সোসাইটি ফর এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট (সেড), ২০১৮

সোসাইটি ফর এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট (সেড) প্রযোজিত “অরণ্যের আর্তনাদ” (সিলভান টিয়ারস) শীর্ষক প্রামাণ্যচিত্রে মধুপুর শালবনের বর্তমান অবস্থা, এর বিনাশ এবং অরণ্যচারী মানুষ ও বন বিভাগের মধ্যে সম্পর্কের টানাপোড়েনের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। এতে টাঙ্গাইল জেলার মধুপুরে প্রাকৃতিক বন ধ্বংস করে সামাজিক বনায়নের আদ্যোপান্ত, বনমামলা এবং বনবাসী মানুষের হয়রানি চিত্রায়িত হয়েছে।

এ প্রামাণ্যচিত্রে হত্যা ও বন মামলাসহ অরণ্যচারী মানুষের উপর চালানো শারীরিক নির্যাতনের ঘটনা এবং মধুপুর শালবনের নজিরবিহীন বিনাশের পেছনে যেসব গুরুতর কারণ রয়েছে সেগুলো তুলে ধরা হয়েছে। পুরো টাঙ্গাইল জেলায় বন মামলার সংখ্যা পাঁচ হাজারের মতো, যার সাড়ে চার হাজারই মধুপুর শালবন এলাকায় বসবাসকারী মানুষদের বিরুদ্ধে। প্রামাণ্যচিত্রে বন মামলার আসামিরা তাদের সীমাহীন দুর্ভোগের কথা তুলে ধরেছেন।

মধুপুর বন বিনাশের পেছনে প্রধান যেসব কারণ সেগুলো হলো: ১৯৮৬ সাল থেকে শুরু হওয়া রাবার চাষ, ১৯৮৯ সাল থেকে চালু হওয়া সামাজিক বনায়ন এবং শাল-গজারি বিশিষ্ট প্রাকৃতিক বনের জায়গায় বাণিজ্যিক ভিত্তিতে কলা, আনারস ও মসলার চাষ।

প্রামাণ্যচিত্রে মধুপুরের নিপীড়িত মানুষের হাহাকার দেখা যায়। রাষ্ট্রের কাছে সেখানকার মানুষের প্রধান আবেদন বনভূমি ও অরণ্যচারী মানুষের সুরক্ষা।

YouTube link: অরণ্যের আর্তনাদ (সিলভান টিয়ারস)