The National Tea Day Celebrated
The National Tea Day Celebrated
The National Tea Day was celebrated for the second time on 4 June 2022 at the Osmani Memorial Auditorium in Dhaka. Last year the day was celebrated also at the same place. Last year no leader from Bangladesh Cha Sramik Union (BCSU), let alone any tea worker, was seen at the celebration venue. This time central leaders of BCSU—Nripen Paul, Pankoj Konda and Paresh Kalindi—were present at the celebration. A few women (4-5), probably tea workers, were seen seated in a row.
I was taken aback when honorary and greetings crests were handed down to some 20 to 25 tea gardens, government agencies and the guests. But BCSU was not on the list. Was it a mistake of the organizing bodies—Bangladesh Tea Board (BTB) and Ministry of Commerce? Or the organizers simply ignored the contribution of the tea workers? Are the representatives of tea workers so abhorrent towards them that they are not worthy of sharing the podium with other respectable guests? Is it that tea workers are only to work in the field? The leaders of BCSU had smiling faces. They probably thought about this with pain in heart. If not, they should. BCSU is the largest workers’ union of Bangladesh. But how much strength it has gained is a matter of scrutiny.
Like the last year the officials of state agencies and others spoke with broad smiles in their faces that the tea industry is expanding. People are drinking almost the entire tea produced domestically. However, I probably heard the minister and secretary of Ministry of Commerce saying that it is true the production cost of tea has gone up, but at the same time the prices of tea has increased. This he said in response to the owners’ assertion that the production cost is increasingly going up. Both the tea garden owners and the government overtly want well-being of the tea workers. But is it so in reality? No one from the workers’ side had an opportunity to speak. Therefore, most speeches were one-sided. I expect the tea workers’ leaders present will come up with some responses.
দ্বিতীয়বারের মতো জাতীয় চা দিবস পালিত হলো
৪ জুন ২০২২ পালিত হলো দ্বিতীয়বারের মতো জাতীয় চা দিবস। স্থান ঢাকায় ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তন। গত বছর একই দিনে একই জায়গায় পালিত হয়েছিল প্রথম জাতীয় চা দিবস। প্রথম জাতীয় চা দিবসে চা বাগানের চা শ্রমিক তো দূরের কথা বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়নেরও কেউ উপস্থিত ছিলেন না। এবার বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়নের নৃপেন পাল, পঙ্কজ কন্দ এবং পরেশ গ উপাস্থিত ছিলেন। মনে হলো চা বাগানের চার-পাঁচ জন নারীকে বসানো হলো একটি সারিতে।
তবে বিস্মিত হলাম যখন দেখলাম বিশ-পঁচিশটি বাগান, সংস্থা এবং আমন্ত্রিত অতিথিরা সম্মাননা স্মারক ও শুভেচ্ছা স্মারক পেলেন কিন্তু এদের মধ্যে চা শ্রমিকের প্রতিনিধিত্বকারী বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়ন নেই। এটা কি আয়োজক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ চা বোর্ড এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কোনো ভুল? নাকি চা শ্রমিকদেরকে নিতান্তই অগ্রাহ্য করা হলো? বা শ্রমিকদের প্রতিনিধিরা কি এতোই অপাংক্তেয় ও অস্পৃশ্য যে তারা অন্যদের সাথে মঞ্চে উঠতে পারবেন না? বা তারা কোনও সম্মাননা পাবার যজ্ঞই না? তারা শুধু কাজই করে যাবেন! চা শ্রমিক নেতাদের হাসিখুশীই দেখলাম। তবে তারা হয়তো বিষয়টি নিয়ে ভাবছেন। না ভেবে থাকলে ভাবতে বলবো। বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়ন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শ্রমিক ইউনিয়ন। তবে ইউনিয়ন হিসাবে এটি কতটুকু শক্তি অর্জন করতে পেরেছে তা নিরীক্ষার বিষয় বটে।
আগেরবারের মতো এবারও সবার মুখে একই কথা, চা শিল্প বড় হচ্ছে। সরকারি বড় কাউকে বলতে শুনলাম চায়ের উৎপাদন ব্যয় বেড়েছে সত্যি, তবে সাথে চায়ের মূল্যও বেড়েছে। মালিক ও সরকার পক্ষ উভয়ই চা শ্রমিকের কল্যাণ চায়। তবে বাস্তবে কি সত্যি সত্যিই শ্রমিকের কল্যাণ হচ্ছে? শ্রমিকের পক্ষে কেউ কথা বলার সুযোগ পাননি। কাজেই সব বক্তব্যই একপেশে। শ্রমিক নেতাদের যারা উপস্থিত ছিলেন তারা এর জবাব দিবেন বলে আশা করি।
চা দিবসে ফিলিপ গাইন-এর লেখা
চা স্রামিকের ন্যায্য মজুরির প্রশ্ন
Link: https://bonikbarta.net/home/news_description/301908