Bagan Mayer Sushasthya, Bagan Mayer Suraksha (English)

13-minute documentary film on women tea workers (Bangla)

Screenplay and Direction: Philip Gain
Editing: Ronald Halder
Production and copyright: Society for Environment and Human Development (SEHD), 2019.

The documentary film is on women tea workers. In the tea gardens of Bangladesh, women work in indecent condition that affects the pregnant women most. According to official sources, maternal death is higher in Moulvibazar district than other districts. The documentary film is a guide on how mothers, especially the pregnant mothers and women of the tea gardens can better protect their health and claim the rights to decent work environment.

A central character in the documentary film, Anika Munda (29), a tealeaf picker of Jhagchachha Tea Garden in Sreemangal upazila became pregnant six times. She had three miscarriages―once in five months of pregnancy and twice in seven months. She never visited the the garden dispensary or any hospital for health check-up during her pregnancies. She never took folic acid, iron tablets, calcium tablets, and vitamin tablets when pregnant. This is an evidence that she has been unaware about care during pregnancy.

We also see the opposite picture. Tufani Das, a woman of Amrailchhara Tea Garden in the same upazila, has safely delivered a child at the Union Health and Family Welfare Center. Tufani Das visited the garden dispensary and had regular check-ups. She was regular in taking folic acid, iron tablets, calcium tablets, and vitamin tablets during her pregnancy. Besides, everyone in her family helped her.

In the documentary film we see experts speak on how to protect the health of women tea workers in the tea garden. The key objective of the documentary film is to make the people who work among the tea workers and ordinary tea workers aware about the condition and problems the woman tea workers face. It is also a training tool on health condition of the tea workers.

YouTube Link: Bagan Mayer Sushasthya, Bagan Mayer Suraksha

বাগান মায়ের সুস্বাস্থ্য, বাগান মায়ের সুরক্ষা

নারী চা শ্রমিকদের নিয়ে প্রামাণ্যচিত্র (১৩ মিনিট, বাংলা)

চিত্রনাট্য ও পরিচালনা: ফিলিপ গাইন
সম্পাদনা: রোনাল্ড হালদার
প্রযোজনা ও স্বত্ব: সোসাইটি ফর এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট (সেড), ২০১৯

প্রামাণ্যচিত্রটি চা বাগানে কর্মরত নারী শ্রমিকদের নিয়ে। বাংলাদেশের চা বাগানে কর্মরত নারীদের কর্মপরিবেশ অশোভন। গর্ভবতী নারীদের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি। সরকারি হিসাবে মৌলভীবাজার জেলায় মাতৃমৃত্যু অন্যান্য জেলা থেকে বেশি। চা বাগানে কর্মরত নারীরা কীভাবে স্বাস্থ্যের যত্ন নিতে পারেন এবং শোভন কর্মপরিবেশের অধিকার অর্জন করতে পারেন প্রামাণ্যচিত্রটি তার দিকনির্দেশক।

প্রামাণ্যচিত্রটিতে একটি মূল চরিত্র শ্রীমঙ্গল উপজেলার জাগছড়া চা বাগানের পাতাতোলা শ্রমিক অনিকা মুন্ডা ছয়বার গর্ভবতী হয়েছেন। এর মধ্যে তিনবারই তার গর্ভপাত হয়েছে―একবার পাঁচ মাসের মাথায় আর দুইবার সাত মাসের মাথায়। অনিকা মুন্ডা তার গর্ভে সন্তান আসার পর কখনোই হাসপাতাল বা ডিসপেনসারিতে যাননি। গর্ভাবস্থায় তিনি ফলিক এসিড, আয়রন ট্যাবলেট, ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট, ভিটামিন ট্যাবলেট এসবের কিছুই সেবন করেননি। কাজেই আর্থিক অনটনের পাশাপাশি অসচেতনতাও তার গর্ভপাতের একটি বড় কারণ।

আমরা এর বিপরীত চিত্রও দেখি। একই উপজেলার আমড়াইলছড়া চা বাগানের তুফানি দাস নামে একজন নারী, যিনি ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে নিরাপদে সন্তান জন্ম দিয়েছেন। তুফানি দাস নিয়মিতভাবে ডিসপেনসারিতে গিয়েছেন, চেক-আপ করিয়েছেন, ফলিক এসিড, আয়রন ট্যাবলেট এবং ভিটামিন ট্যাবলেট নিয়মিতভাবে সেবন করেছেন। পরিবারের সবাই তাকে সাহায্য করেছে।

প্রামাণ্যচিত্রে কয়েকজন বিশেষজ্ঞ কথা বলেছেন চা বাগানের নারীর স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিয়ে। প্রামাণ্যচিত্রটির মূল উদ্দেশ্য চা বাগানে নারীর অবস্থা ও সমস্যা নিয়ে যারা কাজ করেন তাদেরকে ও সাধারণ শ্রমিকদেরকে সচেতন করা। প্রশিক্ষণ উপকরণ হিসাবেও এটি ব্যবহার করা যেতে পারে।

ইউটিউব লিংক: বাগান মায়ের সুস্বাস্থ্য, বাগান মায়ের সুরক্ষা